সোমবার, ১২ মার্চ, ২০১২
আবু সালেহ’র ছড়া : চলো চলো ঢাকা চলো-২০১২
আবু সালেহ’র ছড়া : চলো চলো ঢাকা চলো-২০১২
গুম হত্যা অপহরণ নিত্য দিনের চিত্র
যখন দেখি সন্ত্রাসীরা শাসক দলের মিত্র
প্রতিবাদের মিছিল নিয়ে সমস্বরে বলো
প্রতিহত করতে হবে চলো চলো ঢাকা চলো।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি বাজারে নেই স্বস্তি
অগ্নিকাণ্ডে যাচ্ছে পুড়ে বসতবাড়ি বস্তি
স্বপ্ন দেখার চক্ষুগুলো করছে ছলোছলো
বেঁচে থাকার দাবি নিয়ে চলো চলো ঢাকা চলো।
শেয়ারবাজার লুট করেছে অর্থনীতি মৃত
শাসক দলের অবহেলায় কেউ হয়নি ধৃত
দেশটা যেনো মগের মুলুক লুটেরাদের হলো
প্রতিকারের কথা নিয়ে চলো চলো ঢাকা চলো।
জাতির জীবন ওষ্ঠাগত দোর জানালা বন্ধ
ন্যায় বিচারের পাল্লা ভাঙা বিবেক মহা অন্ধ
এ সময়ে রুখে দাঁড়াও আগুন হয়ে জ্বলো
জালিমশাহী হটিয়ে দিতে চলো চলো ঢাকা চলো।
নতজানু বিদেশনীতি স্বাধীনতা যায় যে
নতুন করে শিকল বাঁধে এই জনতার পায় যে
বাঁচতে হলে তাদের আসন করো টলোমলো
ডাক এসেছে রুখতে তাদের চলো চলো ঢাকা চলো।
কেয়ার টেকার বাদ দিয়েছে চোরাই ভোটে জিততে
জনগণের রায়কে তারা করে দেবে মিথ্যে
ভেঙে দিতে ইভিএম-এর কূট কৌশল কলও
সংঘবদ্ধ হয়ে সবাই চলো চলো ঢাকা চলো।
ঢাকা তারা লাশ করেছে দুই টুকরো দেহ
ইতিহাসের পাঠ নেয়নি শাসক কুলের কেহ
তথাকথার গর্ব করার শেখ মুজিবের দলও
ঢাকার জীবন ফিরিয়ে দিতে চলো চলো ঢাকা চলো।
যখন দেখি সন্ত্রাসীরা শাসক দলের মিত্র
প্রতিবাদের মিছিল নিয়ে সমস্বরে বলো
প্রতিহত করতে হবে চলো চলো ঢাকা চলো।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি বাজারে নেই স্বস্তি
অগ্নিকাণ্ডে যাচ্ছে পুড়ে বসতবাড়ি বস্তি
স্বপ্ন দেখার চক্ষুগুলো করছে ছলোছলো
বেঁচে থাকার দাবি নিয়ে চলো চলো ঢাকা চলো।
শেয়ারবাজার লুট করেছে অর্থনীতি মৃত
শাসক দলের অবহেলায় কেউ হয়নি ধৃত
দেশটা যেনো মগের মুলুক লুটেরাদের হলো
প্রতিকারের কথা নিয়ে চলো চলো ঢাকা চলো।
জাতির জীবন ওষ্ঠাগত দোর জানালা বন্ধ
ন্যায় বিচারের পাল্লা ভাঙা বিবেক মহা অন্ধ
এ সময়ে রুখে দাঁড়াও আগুন হয়ে জ্বলো
জালিমশাহী হটিয়ে দিতে চলো চলো ঢাকা চলো।
নতজানু বিদেশনীতি স্বাধীনতা যায় যে
নতুন করে শিকল বাঁধে এই জনতার পায় যে
বাঁচতে হলে তাদের আসন করো টলোমলো
ডাক এসেছে রুখতে তাদের চলো চলো ঢাকা চলো।
কেয়ার টেকার বাদ দিয়েছে চোরাই ভোটে জিততে
জনগণের রায়কে তারা করে দেবে মিথ্যে
ভেঙে দিতে ইভিএম-এর কূট কৌশল কলও
সংঘবদ্ধ হয়ে সবাই চলো চলো ঢাকা চলো।
ঢাকা তারা লাশ করেছে দুই টুকরো দেহ
ইতিহাসের পাঠ নেয়নি শাসক কুলের কেহ
তথাকথার গর্ব করার শেখ মুজিবের দলও
ঢাকার জীবন ফিরিয়ে দিতে চলো চলো ঢাকা চলো।
বেগম খালেদা জিয়ার সাথে আলোচনা
বৃহস্পতিবার, ১০ নভেম্বর, ২০১১
মানুষের মনে এই ঈদেও শান্তি নেই
শুভেচ্ছা বিনিময়কালে খালেদামানুষের মনে এই ঈদেও শান্তি নেই নিজস্ব প্রতিবেদক
সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়কালে আবারও সরকারকে উদ্দেশ করে বলেছেন, এখনো সময় আছে_নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা নিন। সবার কাছে গ্রহণযোগ্য একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন করুন। তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ছাড়া নির্বাচন হলে তা দেশে-বিদেশে গ্রহণযোগ্য হবে না। তাই সরকারের উচিত, ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে অবিলম্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করা।
সরকারের দুর্নীতি ও অপশাসনে দেশ 'স্থবির' হয়ে পড়েছে_অভিযোগ করে তিনি বলেন, দেশের মানুষ দুঃখ-কষ্ট-বেদনার মধ্য দিয়ে ঈদ উদ্যাপন করছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো না। দেশের মানুষ খারাপ
থাকলে আমারও ভালো থাকার কথা নয়। তিনি বলেন, মানুষ দুইবেলা পেট ভরে খেতে পারে না। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির পাশাপাশি চাঁদাবাজি ও দুর্নীতিতে দেশ ছেয়ে গেছে। এ জন্য মানুষের মনে এই ঈদের দিনেও শান্তি নেই।
ঈদুল আজহা উপলক্ষে গত মঙ্গলবার ঈদের দিন দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে রাজধানীর ইস্কাটনে লেডিস ক্লাবে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় বিএনপির চেয়ারপারসন এসব কথা বলেন। তিনি প্রথমে বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিক ও পরে দেশের বিভিন্ন পেশার বিশিষ্ট ব্যক্তি ও দলীয় নেতা-কর্মী ও সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে তিনি শেরেবাংলা নগরে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়কালে খালেদা জিয়া আরো বলেন, বেহাল যোগাযোগব্যবস্থার কারণে ঈদে ঘরমুখী মানুষ এবার চরম দুর্ভোগে পড়েছে। বাড়ি পেঁৗছতে দীর্ঘ সময় লেগেছে তাদের।
খালেদা জিয়া বলেন, সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে বাতিল করে দেওয়া তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল ও সরকারের পদত্যাগের দাবিতে জনমত সৃষ্টির জন্য চলতি মাসের শেষ দিকে আবারও বিএনপির রোডমার্চ কর্মসূচি শুরু হবে। তবে সময়সূচি এখনো চূড়ান্ত হয়নি বলে জানান তিনি। খালেদা জিয়া বলেন, 'স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সব সময় বলেন, সর্বকালের ভালো আইনশৃঙ্খলা দেশে বিরাজমান। তিনি এ রকম কথা বলে আত্মতৃপ্তি পান। কিন্তু বাস্তবে হত্যা, গুপ্তহত্যা, খুন বাড়ছেই। জনগণের এখন কোনো নিরাপত্তা নেই।'
নারায়ণগঞ্জের সিটি নির্বাচনে সেনাবাহিনী না দিয়ে সরকার সংবিধান লঙ্ঘন করেছে অভিযোগ করে খালেদা জিয়া বলেন, সেনাবাহিনী দেয়নি বলে শেষ মুহূর্তে আমাদের সমর্থিত প্রার্থী ভোট থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নিতে বাধ্য হন। সেখানে একদলীয় নির্বাচন হয়েছে। নারায়ণগঞ্জের নির্বাচনে প্রমাণ হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন নিরপেক্ষ হয় না। দেশবাসীকে ৭ নভেম্বরের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি বলেন, ৭ নভেম্বর হলো 'সিপাহি-জনতার বিপ্লবের দিন'। ঈদের পাশাপাশি এটাও আমাদের জাতীয় জীবনে একটির খুশির দিন। এই দিনেই সৈনিক ও জনগণ এক হয়ে দেশ রক্ষা করেছিল। যেভাবে একাত্তরে তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল।
নরসিংদীর পৌর মেয়র হত্যাকাণ্ডের পর বিএনপি নেতা খায়রুল কবীর খোকনকে গ্রেপ্তারের কথা উল্লেখ করে খালেদা জিয়া বলেন, মিথ্যা মামলায় খায়রুল কবীর খোকনকে আটক করে রেখেছে। খোকন সম্পূর্ণ নির্দোষ।
দুই ছেলে ও পরিবারের সদস্যদের ছাড়া কেমন আছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'মোটামুটি। এখন আমি জনগণকে নিয়ে আছি। জনগণ খারাপ থাকলে আমারও ভালো থাকার কথা নয়।' বিদেশে 'চিকিৎসাধীন' দুই ছেলের সঙ্গে কথা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, 'তাদের ওখানে একদিন আগেই ঈদ হয়ে গেছে। আমার কথা হয়েছে। তাদের চিকিৎসা চলছে। আগের তুলনায় তাদের অবস্থা ভালো। তবে সম্পূর্ণ সুস্থ হতে আরো সময় লাগবে।
ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়কালে উপস্থিত ছিলেন কূটনৈতিক কোরের ডিন ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত শাহের মোহাম্মদ, সৌদি রাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ নাসের আল বুশাইরি, ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট গিবসন, ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার সঞ্জয় ভট্টাচার্যসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার।
বিএনপি নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ড. আর এ গনি, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, এম কে আনোয়ার, আ স ম হান্নান শাহ, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, শমসের মবিন চৌধুরী, রাজিয়া ফয়েজ, সেলিমা রহমান, ইনাম আহমদ চৌধুরী, সাবিহ উদ্দিন আহমেদ, ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, আবদুল হালিম ও জহুরুল ইসলাম, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা প্রমুখ।
বিশিষ্ট ব্যক্তি ও শিল্পপতিদের মধ্যে ছিলেন এফবিসিসিআইর সভাপতি এ কে আজাদ, সাবেক সভাপতি আনিসুল হক, বিজিএমইর সভাপতি শফিকুল ইসলাম মহিউদ্দিন, সহসভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, ঢাকা চেম্বারের হায়দার আলী, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী রফিক-উল হক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ, অধ্যাপক মনিরুজ্জামান মিঞা, অধ্যাপক আনোয়ারুল্লাহ চৌধুরী, অধ্যাপক মাহবুবউল্লাহ, অধ্যাপক সদরুল আমিন, অধ্যাপক ইউসুফ হায়দার, সাংবাদিক শফিক রেহমান, মাহফুজ উল্লাহ, আবু সালেহ, মাহমুদ শফিক, আবদুল হাই শিকদার, শিল্পী শবনম মুস্তারী প্রমুখ।
অন্য রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) ইবরাহিম বীর প্রতীক, জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান ও ইসলামী ঐক্যজোটের যুগ্ম মহাসচিব আবদুল্লাহ মো. হাসান
সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়কালে আবারও সরকারকে উদ্দেশ করে বলেছেন, এখনো সময় আছে_নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা নিন। সবার কাছে গ্রহণযোগ্য একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন করুন। তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ছাড়া নির্বাচন হলে তা দেশে-বিদেশে গ্রহণযোগ্য হবে না। তাই সরকারের উচিত, ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে অবিলম্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করা।
সরকারের দুর্নীতি ও অপশাসনে দেশ 'স্থবির' হয়ে পড়েছে_অভিযোগ করে তিনি বলেন, দেশের মানুষ দুঃখ-কষ্ট-বেদনার মধ্য দিয়ে ঈদ উদ্যাপন করছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো না। দেশের মানুষ খারাপ
থাকলে আমারও ভালো থাকার কথা নয়। তিনি বলেন, মানুষ দুইবেলা পেট ভরে খেতে পারে না। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির পাশাপাশি চাঁদাবাজি ও দুর্নীতিতে দেশ ছেয়ে গেছে। এ জন্য মানুষের মনে এই ঈদের দিনেও শান্তি নেই।
ঈদুল আজহা উপলক্ষে গত মঙ্গলবার ঈদের দিন দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে রাজধানীর ইস্কাটনে লেডিস ক্লাবে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় বিএনপির চেয়ারপারসন এসব কথা বলেন। তিনি প্রথমে বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিক ও পরে দেশের বিভিন্ন পেশার বিশিষ্ট ব্যক্তি ও দলীয় নেতা-কর্মী ও সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে তিনি শেরেবাংলা নগরে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়কালে খালেদা জিয়া আরো বলেন, বেহাল যোগাযোগব্যবস্থার কারণে ঈদে ঘরমুখী মানুষ এবার চরম দুর্ভোগে পড়েছে। বাড়ি পেঁৗছতে দীর্ঘ সময় লেগেছে তাদের।
খালেদা জিয়া বলেন, সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে বাতিল করে দেওয়া তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল ও সরকারের পদত্যাগের দাবিতে জনমত সৃষ্টির জন্য চলতি মাসের শেষ দিকে আবারও বিএনপির রোডমার্চ কর্মসূচি শুরু হবে। তবে সময়সূচি এখনো চূড়ান্ত হয়নি বলে জানান তিনি। খালেদা জিয়া বলেন, 'স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সব সময় বলেন, সর্বকালের ভালো আইনশৃঙ্খলা দেশে বিরাজমান। তিনি এ রকম কথা বলে আত্মতৃপ্তি পান। কিন্তু বাস্তবে হত্যা, গুপ্তহত্যা, খুন বাড়ছেই। জনগণের এখন কোনো নিরাপত্তা নেই।'
নারায়ণগঞ্জের সিটি নির্বাচনে সেনাবাহিনী না দিয়ে সরকার সংবিধান লঙ্ঘন করেছে অভিযোগ করে খালেদা জিয়া বলেন, সেনাবাহিনী দেয়নি বলে শেষ মুহূর্তে আমাদের সমর্থিত প্রার্থী ভোট থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নিতে বাধ্য হন। সেখানে একদলীয় নির্বাচন হয়েছে। নারায়ণগঞ্জের নির্বাচনে প্রমাণ হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন নিরপেক্ষ হয় না। দেশবাসীকে ৭ নভেম্বরের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি বলেন, ৭ নভেম্বর হলো 'সিপাহি-জনতার বিপ্লবের দিন'। ঈদের পাশাপাশি এটাও আমাদের জাতীয় জীবনে একটির খুশির দিন। এই দিনেই সৈনিক ও জনগণ এক হয়ে দেশ রক্ষা করেছিল। যেভাবে একাত্তরে তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল।
নরসিংদীর পৌর মেয়র হত্যাকাণ্ডের পর বিএনপি নেতা খায়রুল কবীর খোকনকে গ্রেপ্তারের কথা উল্লেখ করে খালেদা জিয়া বলেন, মিথ্যা মামলায় খায়রুল কবীর খোকনকে আটক করে রেখেছে। খোকন সম্পূর্ণ নির্দোষ।
দুই ছেলে ও পরিবারের সদস্যদের ছাড়া কেমন আছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'মোটামুটি। এখন আমি জনগণকে নিয়ে আছি। জনগণ খারাপ থাকলে আমারও ভালো থাকার কথা নয়।' বিদেশে 'চিকিৎসাধীন' দুই ছেলের সঙ্গে কথা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, 'তাদের ওখানে একদিন আগেই ঈদ হয়ে গেছে। আমার কথা হয়েছে। তাদের চিকিৎসা চলছে। আগের তুলনায় তাদের অবস্থা ভালো। তবে সম্পূর্ণ সুস্থ হতে আরো সময় লাগবে।
ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়কালে উপস্থিত ছিলেন কূটনৈতিক কোরের ডিন ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত শাহের মোহাম্মদ, সৌদি রাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ নাসের আল বুশাইরি, ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট গিবসন, ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার সঞ্জয় ভট্টাচার্যসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার।
বিএনপি নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ড. আর এ গনি, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, এম কে আনোয়ার, আ স ম হান্নান শাহ, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, শমসের মবিন চৌধুরী, রাজিয়া ফয়েজ, সেলিমা রহমান, ইনাম আহমদ চৌধুরী, সাবিহ উদ্দিন আহমেদ, ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, আবদুল হালিম ও জহুরুল ইসলাম, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা প্রমুখ।
বিশিষ্ট ব্যক্তি ও শিল্পপতিদের মধ্যে ছিলেন এফবিসিসিআইর সভাপতি এ কে আজাদ, সাবেক সভাপতি আনিসুল হক, বিজিএমইর সভাপতি শফিকুল ইসলাম মহিউদ্দিন, সহসভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, ঢাকা চেম্বারের হায়দার আলী, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী রফিক-উল হক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ, অধ্যাপক মনিরুজ্জামান মিঞা, অধ্যাপক আনোয়ারুল্লাহ চৌধুরী, অধ্যাপক মাহবুবউল্লাহ, অধ্যাপক সদরুল আমিন, অধ্যাপক ইউসুফ হায়দার, সাংবাদিক শফিক রেহমান, মাহফুজ উল্লাহ, আবু সালেহ, মাহমুদ শফিক, আবদুল হাই শিকদার, শিল্পী শবনম মুস্তারী প্রমুখ।
অন্য রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) ইবরাহিম বীর প্রতীক, জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান ও ইসলামী ঐক্যজোটের যুগ্ম মহাসচিব আবদুল্লাহ মো. হাসান
বুধবার, ৯ নভেম্বর, ২০১১
'জনগণ খারাপ থাকলে আমারও ভালো থাকার কথা নয়'
|
আবু সালেহ এর ছড়া বিজয়
যখন উঠবে ধান কৃষকের ঘরে
যখন কৃষাণীর ঐ নোলক নড়ে
তখন বিজয় যেনো ছবির মত
তখন বিজয় যেনো কবির মত
যখন শ্রমিক পায় শ্রমের দাম
যখন জুড়ায় তার দেহের ঘাম
তখন বিজয় যেনো চাঁদের হাসি
তখন বিজয় যেনো বাঁশের বাঁশি।
যখন বেকার পায় আয়ের পথ
যখন সুন্দর হয় ভবিষ্যৎ
তখন বিজয় যেনো দেয় সে নাড়া
তখন বিজিয় যেনো সোঁতের ধারা
যখন পথিক বলে নিরাপদ হই
যখন মনের কথা সবারে কই
তখন বিজয় যেনো মুক্ত হাওয়া
তখন বিজয় যেনো নিজেকে পাওয়া ।
যখন আমার মনে থাকেনা ভয়
যখন তোমার কোন সুখবর হয়
তখন বিজয় যেনো আপন কেউ
তখন বিজয় যেনো তোলে সে ঢেউ
যখন দেশের সীমায় ওড়ে না বাঁজ
যখন দেশের মাটি মাথার তাজ
তখন বিজয় যেনো পতাকায় ওড়ে
তখন বিজয় যেনো দাঁড়ায় যে দোরে।
যখন রোগীর শ্বাস পায় সে ফিরে
যখন ছিন্নমূল যায় সে নীড়ে
তখন বিজয় যেনো পূর্ণতা পায়
তখন বিজয় যেনো সারাদেশ ছায়
যখন হয়না খুন যত্রতত্র
যখন ঝরে না আর সবুজ পত্র
তখন বিজয় এসে সাজায় ঘর
তখন বিজয় যেনো থাকেন না পর ।
যখন শান্তি পায় সমাজ জীবন
যখন রাজনীতি হয় অমূল্য ধন
তখন এদেশ যেনো শীতল পাঁটি
তখন বিজয় যেনো শক্ত ঘাঁটি
যখন সাক্ষর হয় দেশের মানুষ
যখন ওড়ে না আর আকাশে ফানুস
তখন বিজয় যেনো প্রেমের মত
তখন বিজয় যেনো সারায় ক্ষত।
যখন গরীব ঘরে সাঁজালের ধুপ
যখন শেয়ালের ডাক নিরবে চুপ
তখন বিজয় যেনো কাছের কেউ
তখন বিজয় যেনো তোলে যে ঢেউ
যখন সকলে মিলে দেশকে ভাবে
যখন সকলে মিলে কোরাস গা'বে
তখন বিজয় যেনো হাতের মুঠোয়
তখন বিজয় যেনো শক্ত খুঁটোয়।
যখন উন্নয়নে সকলে শামিল
যখন রাষ্ট্রনীতি হচ্ছে তামিল
তখন বিজয় যেনো প্রেমের ফুল
তখন বিজয় যেন কলমির দুল
যখন ছাত্র সমাজ সবার আপন
যখন ক্যাম্পাসে আর রয়না কাঁপন
তখন বিজয় যেনো সার্থক হয়
তখন বিজয় যেনো উন্নত রয় ।
যখন আমরা সবাই হিংসা ভুলি
যখন ধারন করি স্বপ্ন গুলি
তখন জীবন যেন মধুর লাগে
তখন বিজয় যেনো হ্নদয় জাগে
যখন মুক্তিযোদ্ধা হাসতে পারে
যখন সবাই ভালোবাসতে পারে
তখন বিজয় যেনো সুবাস ছড়ায়
তখন বিজয় এসে হ্নদয় ভরায় ।
যখন উৎপাদনে উন্নত দেশ
যখন রয়না মনে দ্বেষ বিদ্বেষ
তখন বিজয় যেন গর্বে ভরে
তখন বিজয় হাসে সবার ঘরে।
যখন কৃষাণীর ঐ নোলক নড়ে
তখন বিজয় যেনো ছবির মত
তখন বিজয় যেনো কবির মত
যখন শ্রমিক পায় শ্রমের দাম
যখন জুড়ায় তার দেহের ঘাম
তখন বিজয় যেনো চাঁদের হাসি
তখন বিজয় যেনো বাঁশের বাঁশি।
যখন বেকার পায় আয়ের পথ
যখন সুন্দর হয় ভবিষ্যৎ
তখন বিজয় যেনো দেয় সে নাড়া
তখন বিজিয় যেনো সোঁতের ধারা
যখন পথিক বলে নিরাপদ হই
যখন মনের কথা সবারে কই
তখন বিজয় যেনো মুক্ত হাওয়া
তখন বিজয় যেনো নিজেকে পাওয়া ।
যখন আমার মনে থাকেনা ভয়
যখন তোমার কোন সুখবর হয়
তখন বিজয় যেনো আপন কেউ
তখন বিজয় যেনো তোলে সে ঢেউ
যখন দেশের সীমায় ওড়ে না বাঁজ
যখন দেশের মাটি মাথার তাজ
তখন বিজয় যেনো পতাকায় ওড়ে
তখন বিজয় যেনো দাঁড়ায় যে দোরে।
যখন রোগীর শ্বাস পায় সে ফিরে
যখন ছিন্নমূল যায় সে নীড়ে
তখন বিজয় যেনো পূর্ণতা পায়
তখন বিজয় যেনো সারাদেশ ছায়
যখন হয়না খুন যত্রতত্র
যখন ঝরে না আর সবুজ পত্র
তখন বিজয় এসে সাজায় ঘর
তখন বিজয় যেনো থাকেন না পর ।
যখন শান্তি পায় সমাজ জীবন
যখন রাজনীতি হয় অমূল্য ধন
তখন এদেশ যেনো শীতল পাঁটি
তখন বিজয় যেনো শক্ত ঘাঁটি
যখন সাক্ষর হয় দেশের মানুষ
যখন ওড়ে না আর আকাশে ফানুস
তখন বিজয় যেনো প্রেমের মত
তখন বিজয় যেনো সারায় ক্ষত।
যখন গরীব ঘরে সাঁজালের ধুপ
যখন শেয়ালের ডাক নিরবে চুপ
তখন বিজয় যেনো কাছের কেউ
তখন বিজয় যেনো তোলে যে ঢেউ
যখন সকলে মিলে দেশকে ভাবে
যখন সকলে মিলে কোরাস গা'বে
তখন বিজয় যেনো হাতের মুঠোয়
তখন বিজয় যেনো শক্ত খুঁটোয়।
যখন উন্নয়নে সকলে শামিল
যখন রাষ্ট্রনীতি হচ্ছে তামিল
তখন বিজয় যেনো প্রেমের ফুল
তখন বিজয় যেন কলমির দুল
যখন ছাত্র সমাজ সবার আপন
যখন ক্যাম্পাসে আর রয়না কাঁপন
তখন বিজয় যেনো সার্থক হয়
তখন বিজয় যেনো উন্নত রয় ।
যখন আমরা সবাই হিংসা ভুলি
যখন ধারন করি স্বপ্ন গুলি
তখন জীবন যেন মধুর লাগে
তখন বিজয় যেনো হ্নদয় জাগে
যখন মুক্তিযোদ্ধা হাসতে পারে
যখন সবাই ভালোবাসতে পারে
তখন বিজয় যেনো সুবাস ছড়ায়
তখন বিজয় এসে হ্নদয় ভরায় ।
যখন উৎপাদনে উন্নত দেশ
যখন রয়না মনে দ্বেষ বিদ্বেষ
তখন বিজয় যেন গর্বে ভরে
তখন বিজয় হাসে সবার ঘরে।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)